সিলেট [english_date], [bangla_date], [hijri_date]

হাফিজ আলী হোসেনের উপর হ য় রা নী মূ ল ক মি থ্যা মা ম লা র সুষ্ঠু ত দ ন্তে ডিআইজি বরাবরে আবেদন

admin
প্রকাশিত November 5, 2025, 11:46 AM
হাফিজ আলী হোসেনের উপর হ য় রা নী মূ ল ক মি থ্যা মা ম লা র সুষ্ঠু ত দ ন্তে ডিআইজি বরাবরে আবেদন

হাফিজ আলী হোসেনের উপর হ য় রা নী মূ ল ক মি থ্যা
মা ম লা র সুষ্ঠু ত দ ন্তে ডিআইজি বরাবরে আবেদন

সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার হাবিব উল্লাহ জামেয়া ইসলামীয়া তাতিকোনা মাদরাসার মুহতামিম হাফিজ মোঃ আলী হোসেনের উপর মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক গল্প সাজিয়ে বাদী তৈরী করে হয়রানীমূলক মিথ্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তে সিলেট ডিআইজি বরাবরে একটি আবেদন করা হয়েছে। বুধবার (০৫ নভেম্বর) সকালে ডিআইজির পক্ষে আবেদন গ্রহণ করেন সহকারী পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম খান।

আবেদনে হাফিজ মোঃ আলী হোসেন উল্লেখ করেন, তিনি ছাতকের হাবিব উল্লাহ জামেয়া ইসলামীয়া তাতিকোনা মাদরাসা মুহাতামিম। তার বিরুদ্ধে ছাতক থানায় মামলা নং ১৯/১৭২, ১৭/০৬/২০২৫ইং তারিখে মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক, ভিত্তিহীন মামলা করে তাকে মানসিক, শারিরীক, হয়রানী ও হেয়প্রতিপন্ন করার কারণে উক্ত মামলা সঠিক তদন্তপূর্বক তাকে ও তার পরিবারকে ন্যায় বিচার করে ডিআইজি বরাবরে আইননানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন করেন।
তিনি আবেদনে আরে উল্লেখ করেন, বিগত ১৬/০৬/২০২৫ইং তারিখে ছাতক পৌরসভার তাতিকোনা নিবাসী আফতাব আলীর পুত্র সমছু মিয়ার ভাতিজা ও মাদরাসার সাবেক ছাত্র শফিউল ইসলামকে ২/৩ মাস পূর্বে বলাৎকারের অভিযোগ এনে মাদরাসা বিরোধী কতিপয় লোক নিয়ে মব সৃষ্টি করে তাকে মারধর করলে রক্তাক্ত জখম হয়। সমছু মিয়ার ছাতক থানায় ফোন করলে এসআই আক্তার হোসেন সহ পুলিশ এসে শফিউলকে জিজ্ঞাসাবাদকালে সমছু মিয়া এসআই আক্তার হোসেনকে কেন এভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করছে বলে এর কৈফিয়ত তলব করায় ওসির নির্দেশে তাকে ও শফিউলকে থানায় নিয়ে যায়। পরবর্তীতে অদৃশ্য কারণে শফিউলের বয়স ১৮ বছরের উপরে হওয়ার অযুহাতে উক্ত আইনে মামলা না হওয়ার চিন্তভাবনা করে জুবায়ের আহমদ (১২) কে ভিকটিম সাজিয়ে মামলা দায়ের করেন। জুবায়ের আহমদের পিতা আব্দুল মাসুদ এতে আপত্তি করলে ওসি তদন্ত রঞ্জন কুমার ঘোষ ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ জুবায়ের আহমদের পিতাকে শারিরীক নির্যাতনের ভয়ভীতি দেখিয়ে মামলার বাদী হতে বাধ্য করেন। এ সম্পর্কে জুবায়ের আহমদের পিতার বক্তব্য রেকর্ড আছে যাহা তদন্তে প্রকাশ পাবে। বলাৎকারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে শফিউল ইসলাম ও জুবায়ের আহমদকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে ওসিসি বিভাগে প্রেরণ করলে জুবায়ের আহমদের মেডিকেল রিপোর্ট মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়। সফিউল ইসলামের রিপোর্ট না আসার কারণ বোধগম্য নয়। তিনি বিগত ৩১/০৮/২০২৫ইং তারিখে মাননীয় জেলা জজ আদালত সুনামগঞ্জ হতে জামিনে মুক্ত হন। তিনি উক্ত মামলা উচ্চ পর্যায়ের সঠিক তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে ডিআইজির প্রতি অনুরোধ জানান। -সংবাদ বিজ্ঞপ্তি