Manual3 Ad Code
২৬ অক্টোবর সিলেট
নিউজ ডেস্ক
সুনামগঞ্জে সমাবেশে বিএনপি নেতাকে ১০ লাখ টাকার চেক উপহার, কর্মীর অ্যাকাউন্টে মাত্র ৩ হাজার টাকা!
 
।
সুনামগঞ্জে বিএনপির এক কর্মীর হাতে মাত্র ৩ হাজার ৪১২ টাকা থাকলেও তিনি দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী এক নেতাকে ১০ লাখ টাকার চেক দিয়ে আলোচনায় এসেছেন। ওই কর্মীর নাম নূর কাসেম (৩৭)। তিনি সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের টাঙ্গুয়ার হাওরপাড়ের মান্দিয়াতা গ্রামের বাসিন্দা।
গতকাল শনিবার বিকেলে সুনামগঞ্জ-১ (তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা ও মধ্যনগর) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কামরুজ্জামান কামরুল-ে এর সমর্থনে জামালগঞ্জ উপজেলার সাচনা বাজারে আয়োজিত এক সমাবেশে এ ঘটনা ঘটে। কামরুজ্জামান জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
সমাবেশ মঞ্চে নূর কাসেম ফুলের মালা পরিয়ে কামরুজ্জামানের হাতে ১০ লাখ টাকার একটি চেক তুলে দেন। চেকটি হাতে নিয়ে কামরুজ্জামান সমাবেশে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের দেখান। এ দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়।
তদন্তে জানা গেছে, নূর কাসেমের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বর্তমানে রয়েছে মাত্র ৩ হাজার ৪১২ টাকা। পেশায় কৃষক নূর কাসেমের ছোটখাটো ইট কেনাবেচার ব্যবসা আছে। তিনি লেখাপড়া না জানলেও কোনোমতে স্বাক্ষর করতে পারেন। তাঁর বাবা প্রয়াত মো. সামসুদ্দিন বিএনপির রাজনীতি করতেন।
Manual8 Ad Code
চেক দেওয়ার বিষয়ে নূর কাসেম বলেন, ‘আমি ওনারে (কামরুল) ভালা পাই। উনি গরিবের লাগি ভালা। তাই মনের আবেগে দিছি। আমার অত টেকা নাই। এখন যদি মাইনসে কয়, এই টেকা দিত অইব, শ্রীপুর বাজারে আমার একটা ভিটা আছে, ইটা বিক্রি কইরা দিমু।’
তিনি আরও জানান, সমাবেশ দেখতে গিয়েছিলেন, কিন্তু মানুষের উচ্ছ্বাস দেখে আবেগে মঞ্চে উঠে চেকটি দিয়ে ফেলেন।
‘আমি খারাপ মানুষ না। কাম করি খাই। আমার কোনো ধান্দা নাই। আমি শিক্ষিত না, রাজনীতি অত বুঝিও না। মন থাকি ওনারে ভালা পাই, এর লাগি দিছি,’ বলেন নূর কাসেম।
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কামরুজ্জামান কামরুল বিষয়টি নিয়ে বলেন, ‘এটি দলের প্রতি ও আমার প্রতি ওই কর্মীর ভালোবাসার প্রকাশ। আমি তার ভালোবাসাটা গ্রহণ করব, চেকটি নয়। আজ (রোববার) বিকেলে আমার কর্মসূচিতে ওই কর্মীর হাতে চেকটি ফেরত দেব।’
তিনি জানান, সমাবেশে অনেকে ফুল, কাগজ ও টাকার মালা দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। কেউ ১০, কেউ ১০০, কেউ ৫০০ টাকার মালা দিয়েছেন। নূর কাসেমও আবেগে ১০ লাখ টাকার চেক দিয়েছেন, তবে এটি শুধুই ভালোবাসার প্রতীক।
সুনামগঞ্জে বিএনপির এক কর্মীর হাতে মাত্র ৩ হাজার ৪১২ টাকা থাকলেও তিনি দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী এক নেতাকে ১০ লাখ টাকার চেক দিয়ে আলোচনায় এসেছেন। ওই কর্মীর নাম নূর কাসেম (৩৭)। তিনি সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের টাঙ্গুয়ার হাওরপাড়ের মান্দিয়াতা গ্রামের বাসিন্দা।
গতকাল শনিবার বিকেলে সুনামগঞ্জ-১ (তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা ও মধ্যনগর) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কামরুজ্জামান কামরুল-ে এর সমর্থনে জামালগঞ্জ উপজেলার সাচনা বাজারে আয়োজিত এক সমাবেশে এ ঘটনা ঘটে। কামরুজ্জামান জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
সমাবেশ মঞ্চে নূর কাসেম ফুলের মালা পরিয়ে কামরুজ্জামানের হাতে ১০ লাখ টাকার একটি চেক তুলে দেন। চেকটি হাতে নিয়ে কামরুজ্জামান সমাবেশে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের দেখান। এ দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়।
তদন্তে জানা গেছে, নূর কাসেমের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বর্তমানে রয়েছে মাত্র ৩ হাজার ৪১২ টাকা। পেশায় কৃষক নূর কাসেমের ছোটখাটো ইট কেনাবেচার ব্যবসা আছে। তিনি লেখাপড়া না জানলেও কোনোমতে স্বাক্ষর করতে পারেন। তাঁর বাবা প্রয়াত মো. সামসুদ্দিন বিএনপির রাজনীতি করতেন।
Manual5 Ad Code
চেক দেওয়ার বিষয়ে নূর কাসেম বলেন, ‘আমি ওনারে (কামরুল) ভালা পাই। উনি গরিবের লাগি ভালা। তাই মনের আবেগে দিছি। আমার অত টেকা নাই। এখন যদি মাইনসে কয়, এই টেকা দিত অইব, শ্রীপুর বাজারে আমার একটা ভিটা আছে, ইটা বিক্রি কইরা দিমু।’
Manual1 Ad Code
তিনি আরও জানান, সমাবেশ দেখতে গিয়েছিলেন, কিন্তু মানুষের উচ্ছ্বাস দেখে আবেগে মঞ্চে উঠে চেকটি দিয়ে ফেলেন।
‘আমি খারাপ মানুষ না। কাম করি খাই। আমার কোনো ধান্দা নাই। আমি শিক্ষিত না, রাজনীতি অত বুঝিও না। মন থাকি ওনারে ভালা পাই, এর লাগি দিছি,’ বলেন নূর কাসেম।
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কামরুজ্জামান কামরুল বিষয়টি নিয়ে বলেন, ‘এটি দলের প্রতি ও আমার প্রতি ওই কর্মীর ভালোবাসার প্রকাশ। আমি তার ভালোবাসাটা গ্রহণ করব, চেকটি নয়। আজ (রোববার) বিকেলে আমার কর্মসূচিতে ওই কর্মীর হাতে চেকটি ফেরত দেব।’
তিনি জানান, সমাবেশে অনেকে ফুল, কাগজ ও টাকার মালা দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। কেউ ১০, কেউ ১০০, কেউ ৫০০ টাকার মালা দিয়েছেন। নূর কাসেমও আবেগে ১০ লাখ টাকার চেক দিয়েছেন, তবে এটি শুধুই ভালোবাসার প্রতীক।
সুনামগঞ্জে বিএনপির এক কর্মীর হাতে মাত্র ৩ হাজার ৪১২ টাকা থাকলেও তিনি দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী এক নেতাকে ১০ লাখ টাকার চেক দিয়ে আলোচনায় এসেছেন। ওই কর্মীর নাম নূর কাসেম (৩৭)। তিনি সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের টাঙ্গুয়ার হাওরপাড়ের মান্দিয়াতা গ্রামের বাসিন্দা।
গতকাল শনিবার বিকেলে সুনামগঞ্জ-১ (তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা ও মধ্যনগর) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কামরুজ্জামান কামরুল-ে এর সমর্থনে জামালগঞ্জ উপজেলার সাচনা বাজারে আয়োজিত এক সমাবেশে এ ঘটনা ঘটে। কামরুজ্জামান জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
Manual1 Ad Code
সমাবেশ মঞ্চে নূর কাসেম ফুলের মালা পরিয়ে কামরুজ্জামানের হাতে ১০ লাখ টাকার একটি চেক তুলে দেন। চেকটি হাতে নিয়ে কামরুজ্জামান সমাবেশে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের দেখান। এ দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়।
তদন্তে জানা গেছে, নূর কাসেমের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বর্তমানে রয়েছে মাত্র ৩ হাজার ৪১২ টাকা। পেশায় কৃষক নূর কাসেমের ছোটখাটো ইট কেনাবেচার ব্যবসা আছে। তিনি লেখাপড়া না জানলেও কোনোমতে স্বাক্ষর করতে পারেন। তাঁর বাবা প্রয়াত মো. সামসুদ্দিন বিএনপির রাজনীতি করতেন।
চেক দেওয়ার বিষয়ে নূর কাসেম বলেন, ‘আমি ওনারে (কামরুল) ভালা পাই। উনি গরিবের লাগি ভালা। তাই মনের আবেগে দিছি। আমার অত টেকা নাই। এখন যদি মাইনসে কয়, এই টেকা দিত অইব, শ্রীপুর বাজারে আমার একটা ভিটা আছে, ইটা বিক্রি কইরা দিমু।’
তিনি আরও জানান, সমাবেশ দেখতে গিয়েছিলেন, কিন্তু মানুষের উচ্ছ্বাস দেখে আবেগে মঞ্চে উঠে চেকটি দিয়ে ফেলেন।
‘আমি খারাপ মানুষ না। কাম করি খাই। আমার কোনো ধান্দা নাই। আমি শিক্ষিত না, রাজনীতি অত বুঝিও না। মন থাকি ওনারে ভালা পাই, এর লাগি দিছি,’ বলেন নূর কাসেম।
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কামরুজ্জামান কামরুল বিষয়টি নিয়ে বলেন, ‘এটি দলের প্রতি ও আমার প্রতি ওই কর্মীর ভালোবাসার প্রকাশ। আমি তার ভালোবাসাটা গ্রহণ করব, চেকটি নয়। আজ (রোববার) বিকেলে আমার কর্মসূচিতে ওই কর্মীর হাতে চেকটি ফেরত দেব।’
তিনি জানান, সমাবেশে অনেকে ফুল, কাগজ ও টাকার মালা দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। কেউ ১০, কেউ ১০০, কেউ ৫০০ টাকার মালা দিয়েছেন। নূর কাসেমও আবেগে ১০ লাখ টাকার চেক দিয়েছেন, তবে এটি শুধুই ভালোবাসার প্রতীক।